পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, জ্ঞানী-গুণীদের জন্মস্থান এ সিলেট৷
একসময় দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিত মানুষ ছিলেন সিলেটে। দুঃখের বিষয় সম্প্রতিকালে আমরা শিক্ষা থেকে পিছিয়ে গেছি। শিক্ষাক্ষেত্রে সিলেটের অবস্থান অনেক নিচে। যদিও সিলেটের মানুষের আয় ভালো, তবুও আমরা এ ক্ষেত্রগুলোতে অনেক পিছিয়ে আছি। এর অন্যতম কারণ- অবকাঠামোর অভাব, স্কুল-কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কম।
শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ছাত্রদের জন্য নবনির্মিত সৈয়দ মুজতবা আলী হলের বর্ধিতাংশের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সৈয়দ মুজতবা আলীর পরিবারের সঙ্গে আমাদের একটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তিনি একজন দূরদর্শী সম্পন্ন মানুষ ছিলেন। পাকিস্তান সৃষ্টির পর বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার জন্য অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা ও সংগ্রাম করেছেন তিনি।
রাষ্ট্রভাষার এক অগ্রদূত ছিলেন তিনি। আমি জেনে আনন্দিত যে, এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সৈয়দ মুজতবা আলীর নামে হল হয়েছে।
সেটি প্রথম উদ্বোধন করেন আমার বড় ভাই আবুল মাল আবদুল মুহিত।
তোমরা আন্দোলন কর, কিন্তু শিক্ষা ছেড়ো না। আমার খুব দুঃখ লাগে আমার দলের ছেলে-মেয়েগুলোর জন্য।
এরা ছাত্রলীগ-যুবলীগ করে। এরা চাকরিও করতে পারে না, ব্যবসাটাও করতে পারে না। সামান্য